একটা টাকা ও অগ্রিম পেমেন্ট করতে হবে না,ডেলিভারি ম্যান বাসায় নিয়ে যাবে প্রোডাক্ট চেক করে ভাল না লাগলে রিটার্ন করে দিবেন, ডেলিভারি টাকা টা ও আমরা লস দেবো
একটা বিচি ও যদি পান রিটার্ন করে দিবেন, এবং অবশ্যই চট্টগ্রামের পাহাড়ি শিমুলতুলা, প্রতিটা বালিশে জিপার দেওয়া আছে জিপার খুলে তুলা চেক করে নিতে পারবেন।
প্রতিটা মাথার বালিশের ওজন 1 কেজি প্লাস ও কোলবালিশের ওজন ১.৫ কেজি + যদি কম হয় রিটার্ন করে দিবেন, ডেলিভারির টাকা ও আমরা লস দেবো।
জী না স্যার শিমুলতুলা ওজনে খুবই হালকা হওয়াতে এক কেজি তে অনেক পরিমাণ তুলা হয়।
গার্মেন্টসের এক্সপোর্ট কোয়ালিটির আরামদায়ক কটন কাপড় দিয়ে কাবার তৈরি করা হয়। যখন যে কালারটা পাওয়া যায় আমরা ঔ কালার দিয়ে তৈরি করে থাকি।
গার্মেন্টসের জোট আর চায়না,কার্পাস তুলা দিয়ে তৈরি করলে আমরাও কম দামে দিতে পারতাম স্যার। যেটি ব্যবহারে প্রচুর পরিমাণে মাথা ঘেমে যায়
জী না আমরা দিচ্ছি না স্যার,যারা বলছে তারা ঠিকই জানে একটা বালিশের তুলা পরীক্ষা করতে কেউ ল্যাবে যাবে না।তাই এসব মুখরোচক কথা আমরা বলি না। তবে আমাদের বালিশটি ডেলিভারি ম্যান থেকে বুঝে নেওয়ার সময় তুলা চেক করে যদি মনে হয়, নকল তুলা তাহলে সাথে সাথে রিটার্ন করে দিতে পারবেন স্যার।
জি শুধুমাত্র ফাইবার কিংবা ফোমের বালিশ বসে যায় না, শিমুল তুলার বালিশ ৬ মাস ১ বছর ব্যবহার করার পরে বালিশটি একটু বসে যাবে, এটা খুবই স্বাভাবিক একটি নিয়ম,সেই ক্ষেত্রে বালিশটি আপনাকে করা রোদে রাখতে হবে,ফলে পুনরায় এটি আগের মতই হয়ে যাবে।
একটা টাকা ও অগ্রিম পেমেন্ট করতে হবে না,ডেলিভারি ম্যান বাসায় নিয়ে যাবে প্রোডাক্ট চেক করে ভাল না লাগলে রিটার্ন করে দিবেন, ডেলিভারি টাকা টা ও আমরা লস দেবো।
একটা বিচি ও যদি পান রিটার্ন করে দিবেন, এবং অবশ্যই চট্টগ্রামের পাহাড়ি শিমুলতুলা, প্রতিটা বালিশে জিপার দেওয়া আছে জিপার খুলে তুলা চেক করে নিতে পারবেন।
প্রতিটা মাথার বালিশের ওজন 1 কেজি প্লাস ও কোলবালিশের ওজন ১.৫ কেজি + যদি কম হয় রিটার্ন করে দিবেন, ডেলিভারির টাকা ও আমরা লস দেবো।
জী না স্যার শিমুলতুলা ওজনে খুবই হালকা হওয়াতে এক কেজি তে অনেক পরিমাণ তুলা হয়।
গার্মেন্টসের এক্সপোর্ট কোয়ালিটির আরামদায়ক কটন কাপড় দিয়ে কাবার তৈরি করা হয়। যখন যে কালারটা পাওয়া যায় আমরা ঔ কালার দিয়ে তৈরি করে থাকি। যখন যেই কালারটার কাপড় ভালো পাওয়া যায়,শুধুমাত্র ওই কালারের কাপড় দিয়ে আমরা তৈরি করে থাকি, তাছাড়া অনেক বালিশ বিক্রেতাই লাল, নীল, হলুদ রঙের কাভার ব্যবহার করে থাকে, যেটিতে একটু গায়ের ঘাম লাগলেও রং বেরিয়ে কাপড় নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়।
গার্মেন্টসের জোট আর চায়না,কার্পাস তুলা দিয়ে তৈরি করলে আমরাও কম দামে দিতে পারতাম স্যার। যেটি ব্যবহারে প্রচুর পরিমাণে মাথা ঘেমে যায় , অস্বস্তি বোধ হয়, তাছাড়া ভালো জিনিসের দাম উৎপাদনের জায়গা থেকেই একটু বেশি হয়ে থাকে সব সময় ।
জী না আমরা দিচ্ছি না স্যার,যারা বলছে তারা ঠিকই জানে একটা বালিশের তুলা পরীক্ষা করতে কেউ ল্যাবে যাবে না।তাই এসব মুখরোচক কথা আমরা বলি না। তবে আমাদের বালিশটি ডেলিভারি ম্যান থেকে বুঝে নেওয়ার সময় তুলা চেক করে যদি মনে হয়, নকল তুলা তাহলে সাথে সাথে রিটার্ন করে দিতে পারবেন স্যার।